• শনিবার, ১৭ মে ২০২৫, ০৪:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ট্রাম্পের গালফ সফরে ট্রিলিয়ন ডলারের চুক্তি, সিরিয়া নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার কোরবানির ঈদে মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিক বসবে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকার: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস জবি শিক্ষার্থীদের কাকরাইলে গণঅনশন শুরু, চার দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে ঠাকুরগাঁওয়ে উদীচীর প্রতিবাদ সমাবেশ বাগমারায় ৫ প্রতারক গ্রেপ্তার  উড্ডয়নের সময় পড়ে গেল চাকা, ৭১ যাত্রী নিয়ে মাঝ আকাশে বিমান ঠাকুরগাঁওয়ে ইএসডিও থ্রাইভ প্রকল্পের ভিত্তি জরিপ পরবর্তী মতবিনিময় সভা বাছুর কোলে নিয়ে বিচারের আশায় আদালতে গৃহবধূ হিলিতে ব্রি ধান ১০১ এর নমুনা শস্য কর্তনের উদ্বোধন

ঠাকুরগাঁওয়ে উদীচীর প্রতিবাদ সমাবেশ

Reporter Name / ২৩ Time View
Update : শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: বগুড়ায় জাতীয় সংগীত পরিবেশনে বাধাদান, উদীচীর কার্যালয় ভাংচুড়ের সাথে জড়িত এবং হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবীতে ঠাকুরগাঁওয়ে উদীচীর প্রতিবাদ সমাবেশ ও সমবেত কন্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৬ মে) সকালে শহরের চৌরাস্তায় এ আয়োজন করে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী ঠাকুরগাঁও জেলা সংসদ।

সমাবেশে উদীচী ঠাকুরগাঁও জেলা সংসদের সভাপতি সেতারা বেগমের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন, সাধারণ সম্পাদক রেজওয়ানুল হক রিজু, সহসভাপতি অমল টিক্কু, জেলা সিপিবির সম্পাদক চৌধুরী আনোয়ার হোসেন, জেলা তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ রক্ষা কমিটির সদস্য সচিব মাহাবুব আলম রুবেল, সামাজিক সংগঠন ঠাকুরগাঁও বিদ্যুৎ গ্রাহক ফোরামের আহবায়ক মাসুদ আহাম্মদ সুবর্ন প্রমূখ।

বক্তারা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় সংগীত নিয়ে পরিকল্পিত ভাবে একটি বিতর্ক তৈরী করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এটিকে ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী সংগীত ও ভারতীয় হিন্দুদের সংগীত বলে আক্খা দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে । যারা জাতীয় সংগীতের পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে তাদেরকে ফ্যাসিষ্টের দালাল ও ভারত পন্থি হিসাবে ট্যাগ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু আমরা বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখতে পাই কিভাবে আমার সোনার বাংলা গানটি পাকিস্তানিদের রক্তচক্ষু-নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ৫৩ সালে প্রথমে ছাত্ররা একুশে ফেব্রæয়ারীতে এ গান গায়।

পরে ৭১ সালে মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে অস্থায়ী সরকারের সময় এ গানটি জাতীয় সংগীত হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলা কালে গানটি হয়ে উঠে আমাদের লড়াই-সংগ্রামের অনুপ্রেরণা। আজকে যারা এই সংগীতকে নিয়ে বিতর্ক করার চেষ্টা করছে ৭১ এর পরাজিত শক্তি। তারা পাকিস্তানি ভাবাদর্শকেই সামনে আনার চেষ্টা করছে এবং আমরা যারা এই সংগীতকে ধারণ করছি তাদেরকে বিভিন্ন টেগ দেওয়া হচ্ছে। তাদেরকে আমরা বলতে চাই এই সংগীত কারো না বাংলাদেশের আপামর জনতার।

বক্তারা আরও বলেন বগুড়ায় জাতীয় সংগীতে যারা বাধা দিয়েছে এবং উদীচী কার্যালয় ভাংচুর করেছে তাদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার দাবি জানান তারা। পরে সমবেত কন্ঠে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়।

এ ইসলাম/টাঙ্গন টাইমস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
HTML Snippets Powered By : XYZScripts.com
https://slotbet.online/
HTML Snippets Powered By : XYZScripts.com