• শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
৩য় দিনেও ঠাকুরগাঁওয়ে কোটা সংস্কারের দাবীতে হাজার হাজার শিক্ষার্থী খুলনায় সাংবাদিকদের কাজে বাধাকারিদের শক্ত হাতে দমন করা হবে-সিটি মেয়র বিদ্যালয়ে কর্মচারি নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে অনিয়মের অভিযোগ! কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে ঠাকুরগাঁওয়ে গায়েবানা জানাজা রাজাকারের পক্ষে নেতৃত্বদানকারিদের বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন : পররাষ্ট্রমন্ত্রী কোটা সংস্কার আন্দোলন: পথচারীসহ ৬ জন নিহতের ঘটনায় ব্লাস্টের উদ্বেগ হেলমেট লীগের হিংস্রতা রক্ষী বাহিনীকে ছাড়িয়ে গেছে-মুসলিম লীগ ঠাকুরগাঁওয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সড়ক অবরোধ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঠাকুরগাঁও জেলা আইন শৃংখলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত কোটা আন্দোলনে পলিটেকনিক্যালের শিক্ষার্থীরা

২৭টি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে যাচ্ছে, ১২টি যাচ্ছে না, ৫টি দোদুল্যমান

Reporter Name / ২১২ Time View
Update : শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩

ঢাকা প্রতিনিধি

ঢাকা: ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টিসহ (জাপা) নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধিত অন্তত ২৭টি রাজনৈতিক দল দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। অপরদিকে, রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এবং রাজনীতিতে ধীরে ধীরে প্রভাবশালী হয়ে ওঠা চরমোনাই পীরের নেতৃত্বাধীন ‘ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’সহ ১২টি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে যাচ্ছে না।

ইসিতে নিবন্ধিত বাকি ৫টি রাজনৈতিক দল নির্বাচনের ব্যাপারে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। আগামী মঙ্গলবার (২৭ নভেম্বর) নাগাদ এ পাঁচটি দল নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়ার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানা গেছে।

নির্বাচন কমিশনে (ইসি)’র তথ্য মতে বাংলাদেশে এই মুহূর্তে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ৪৪টি।

নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়া ২৭টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে অন্তত ১২টি দল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটের শরিক। অন্যদিকে নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় থাকা ১২টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে অন্তত ৮টি বিএনপি নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলনে রয়েছে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (বাংলাদেশ জাসদ), বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)— এই চারটি দল আওয়ামী লীগ বা বিএনপি, কোনো জোটেই নাই। নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত তাদের নিজস্ব।

অপরদিকে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটে না থেকেও নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা অন্তত ১৫টি। এসব দলের নেতারা বলছেন, বিদেশি আগ্রাসন থেকে দেশ রক্ষার তাগিদে এবং সম্ভাব্য সংঘাত থেকে দেশকে বাঁচাতে ভোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা।

তারা বলছেন, ‘বিদ্যমান সংকট নিরসনে ভোটের কোনো বিকল্প নেই। নানা অপ্রাপ্তি, ক্ষোভ এবং হতাশা থাকলেও জাতির প্রয়োজনে দলীয় স্বার্থকে বড় করে না দেখে দেশের সার্থকে বড় করে দেখছেন তারা।

ভোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া ইসিতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল (নিবন্ধন নম্বর-২৫) গণফ্রন্টের চেয়ারম্যান মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘বিদেশি শক্তিগুলো দেশটাকে ধ্বংস করতে চাচ্ছে। আর আমাদের দেশের একটা বড় শক্তি তাদের ইন্ধন যোগাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা এমপি-মন্ত্রী হতে চাই না। দেশটাকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে চাই। সে কারণে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি ভোটের পর দেশে স্থিতিশীল অবস্থা ফিরে আসবে।

অন্যদিকে ভোটে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া ইসিতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল (নিবন্ধন নম্বর-৪৬) ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের মহাসচিব মো. রেহান আফজাল (রাহবার) বলেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার পূর্ব শর্ত হিসেবে জাতীয় সংসদ ভেঙে দেওয়া এবং ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দিয়ে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নির্বাচন আয়োজনসহ আমরা সুনির্দিষ্ট চারটি প্রস্তাব দিয়েছিলাম। আমাদের একটা প্রস্তাবও আমলে নেওয়া হয়নি। সে কারণে আমরা নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

অপরদিকে এখনও সিদ্ধান্ত নিতে না পারা ইসিতে নিবন্ধত রাজনৈতিক দল (নিবন্ধন নম্বর-২১) বাংলাদেশ মুসলিম লীগের মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের বলেন, ‘সমমনা ইসলামী দলসমূহ’ নামে আমাদের একটা জোট আছে। এই জোটের সঙ্গে আরেক দফা মিটিং করে আমরা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব। তাছাড়া আমার দলের চেয়ারম্যান বদরুদ্দোজা সুজা ভীষণ অসুস্থ। উনি সিলেটে আছেন। আগামীকাল আকাশপথে তাকে ঢাকায় আনার ব্যবস্থা হচ্ছে। দলের জরুরি বৈঠকে তিনি যে সিদ্ধান্ত দেবেন, সেটাই আমরা মেনে নেব।

যে ২৭টি দল ভোটে যাচ্ছে
আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও শেখ শহীদুল ইসলাম নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি), নিবন্ধন নম্বর-২, প্রতীকের নাম- বাইসাইকেল, দিলীপ বড়ুয়া নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এম এল), নিবন্ধন নম্বর-৩, প্রতীকের নাম- চাকা, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী (বীর উত্তম) ও হাবিবুর রহমান তালুকদার (বীর প্রতীক) নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ নিবন্ধন নম্বর-৪, প্রতীকের নাম-গামছা, শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ. নিবন্ধন নম্বর-৬, প্রতীকের নাম- নৌকা, ব্যারিস্টার মো. আরশ আলী ও ডা. শাহাদাত হোসেন নেতৃত্বাধীন গণতন্ত্রী পার্টি, নিবন্ধন নম্বর-৮, প্রতীকের নাম- কবুতর, আইভি আহমেদ ও মোহাম্মদ আলী ফারুক নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, নিবন্ধন নম্বর-৯, প্রতীকের নাম- কুঁড়েঘর, রাশেদ খান মেনন ও ফজলে হোসেন বাদশা নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, নিবন্ধন নম্বর-১০, প্রতীকের নাম- হাতুড়ি, অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও মেজর (অব.) আবদুল মান্নান নেতৃত্বাধীন বিকল্পধারা বাংলাদেশ, নিবন্ধন নম্বর-১১, প্রতীকের নাম- কুলা, গোলাম মোহাম্মদ কাদের ও মো. মুজিবুল হক নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা), নিবন্ধন নম্বর-১২, প্রতীকের নাম- লাঙ্গল, হাসানুল হক ইনু ও শিরীন আখতার নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ, নিবন্ধন নম্বর-১৩, প্রতীকের নাম- মশাল, মোস্তফা আমীর ফয়সল ও এজাজুর রসুল নেতৃত্বাধীন জাকের পার্টি, নিবন্ধন নম্বর-১৬, প্রতীকের নাম গোলাপ ফুল, সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী ও ড. সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, নিবন্ধন নম্বর-১৯, প্রতীকের নাম- ফুলের মালা, শেখ ছালাউদ্দিন ছালু ও মো. ইদ্রিস চৌধুরী নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি), নিবন্ধন নম্বর-২২, প্রতীকের নাম- আম।

মো. জাকির হোসেন ও আহমেদ আলী শেখ নেতৃত্বাধীন গণফ্রন্ট, নিবন্ধন নম্বর-২৫, প্রতীকের নাম- মাছ, জেবেল রহমান গাণি ও এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি- বাংলাদেশ ন্যাপ, নিবন্ধন নম্বর-২৭, প্রতীকের নাম- গাভী, প্রফেসর ডা. এম. এ. মুকিত ও জাফর আহমেদ জয় নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, নিবন্ধন নম্বর-২৮ প্রতীকের নাম- কাঁঠাল, সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী ও আবুল বাশার মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন জুবাইর নেতৃত্বাধীন ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, নিবন্ধন নম্বর-৩০, প্রতীকের নাম- চেয়ার, মেজর জেনারেল অব. সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক ও আবদুল আউয়াল মামুন নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, নিবন্ধন নম্বর-৩১, প্রতীকের নাম- হাতঘড়ি, হাফেজ মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী ও মুফতি ফয়জুল্লাহ নেতৃত্বাধীন ইসলামী ঐক্যজোট, নিবন্ধন নম্বর-৩২, প্রতীকের নাম- মিনার, মাওলানা এম, এ, মতিন ও অধ্যক্ষ স উ ম আবদুস সামাদ নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, নিবন্ধন নম্বর-৩৫, প্রতীকের নাম- মোমবাতি, এডভোকেট শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী ও মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল, নিবন্ধন নম্বর-৪০, প্রতীকের নাম- হাত (পাঞ্জা), আবু লায়েস মুন্না ও মো. শাহজামাল আমিরুল নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, নিবন্ধন নম্বর-৪১, প্রতীকের নাম- ছড়ি, এস এম আবুল কালাম আজাদ নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ, নিবন্ধন নম্বর-৪২, প্রতীকের নাম- টেলিভিশন, এ্যাডভোকেট কাজী রেজাউল হোসেন ও অ্যাডভোকেট মো. ইয়ারুল ইসলাম নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ কংগ্রেস, নিবন্ধন নম্বর-৪৪, প্রতীকের নাম- ডাব, শমসের মবনি চৌধুরী ও তৈমুর আলম খন্দকার নেতৃত্বাধীন তৃণমূল বিএনপি, নিবন্ধন নম্বর-৪৫, প্রতীকের নাম- সোনালী আঁশ, শাহ মো. আবু জাফর ও ড. মো. শাজহাজান নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম), নিবন্ধন নম্বর-৪৮, প্রতীকের নাম- নোঙ্গর, শাহাজাদা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ ও মো. আব্দুল আজিজ সরকার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি), নিবন্ধন নম্বর-৪৯, প্রতীকের নাম- একতারা।

যে ১২টি দল ভোটে যাচ্ছে না
ডক্টর অলি আহমদ (বীর বিক্রম) ও ডক্টর রেদোয়ান আহমেদ নেতৃত্বাধীন লিবারেল ডেমোক্রেটি পার্টি (এলডিপি), নিবন্ধন নম্বর- ১, প্রতীকের নাম ছাতা, মোহাম্মদ শাহ আলম ও রুহিন হোসেন প্রিন্স নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, নিবন্ধন নম্বর-৫, প্রতীকের নাম- কাস্তে, বেগম খালেদা জিয়া ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপি, নিবন্ধন নম্বর-৭, প্রতীকের নাম- ধানের শীষ, আ স ম আবদুর রব ও শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), নিবন্ধন নম্বর-১৫, প্রতীকের নাম- তারা, কমরেড বজলুর রশীদ ফিরোজ নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), নিবন্ধন নম্বর-১৭, প্রতীকের নাম- মই, ব্যারিস্টার আন্দালিভ রহমান পার্থ নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি), নিবন্ধন নম্বর-১৮, প্রতীকের নাম গরুর গাড়ি।

মাওলানা শায়খ জিয়া উদ্দিন ও মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী নেতৃত্বাধীন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, নিবন্ধন নম্বর- ২৩, প্রতীকের নাম- খেজুরগাছ, মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম ও মহাসচিব ইউনুস আহম্মেদ সেখ নেতৃত্বাধীন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, নিবন্ধন নম্বর- ৩৪, প্রতীকের নাম-হাতপাখা, সাইফুল হক নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, নিবন্ধন নম্বর- ৩৭, প্রতীকের নাম-কোদাল, ববি হাজ্জাজ ও হুমায়ুন পারভেজ খান নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম, নিবন্ধন নম্বর-৪৩, প্রতীকের নাম- সিংহ, ইমাম আবু হায়াত ও মো. রেহান আফজাল (রাহবার) নেতৃত্বাধীন ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ, নিবন্ধন নম্বর-৪৬, প্রতীকের নাম- আপেল, শরীফ নুরুল আম্বিয়া ও নাজমুল হক প্রধান নেৃতত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-বাংলাদেশ জাসদ, নিবন্ধন নম্বর-৪৭, প্রতীকের নাম- মটর গাড়ি।

যে ৫টি দল দোদুল্যমান
মাওলানা হাফেজ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী ও মাওলানা হাবীবুল্লাহ মিয়াজী নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, নিবন্ধন নম্বর-২০, প্রতীকের নাম- বটগাছ, বদরুদ্দোজ্জা আহমেদ সুজা ও কাজী আবুল খায়ের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, নিবন্ধন নম্বর-২১, প্রতীকের নাম- হারিকেন, ড. কামাল হোসেন ও ডা. মো. মিজানুর রহমান নেতৃত্বাধীন গণফোরাম, নিবন্ধন নম্বর-২৪, প্রতীকের নাম- উদীয়মান সূর্য, মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাঈল নূরপুরী ও মাওলানা মামুনুল হক নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, নিবন্ধন নম্বর-৩৩, প্রতীকের নাম- রিক্সা, মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ ও ড. আহমদ আবদুল কাদের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস, নিবন্ধন নম্বর-৩৮, প্রতীকের নাম- দেয়াল ঘড়ি।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/