• শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১০:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
৩য় দিনেও ঠাকুরগাঁওয়ে কোটা সংস্কারের দাবীতে হাজার হাজার শিক্ষার্থী খুলনায় সাংবাদিকদের কাজে বাধাকারিদের শক্ত হাতে দমন করা হবে-সিটি মেয়র বিদ্যালয়ে কর্মচারি নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে অনিয়মের অভিযোগ! কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে ঠাকুরগাঁওয়ে গায়েবানা জানাজা রাজাকারের পক্ষে নেতৃত্বদানকারিদের বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন : পররাষ্ট্রমন্ত্রী কোটা সংস্কার আন্দোলন: পথচারীসহ ৬ জন নিহতের ঘটনায় ব্লাস্টের উদ্বেগ হেলমেট লীগের হিংস্রতা রক্ষী বাহিনীকে ছাড়িয়ে গেছে-মুসলিম লীগ ঠাকুরগাঁওয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সড়ক অবরোধ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঠাকুরগাঁও জেলা আইন শৃংখলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত কোটা আন্দোলনে পলিটেকনিক্যালের শিক্ষার্থীরা

বিএনপি বয়কট করলেও শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধানে ভোটে শামিল ৩০টি দল

Reporter Name / ২৩৮ Time View
Update : শুক্রবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২৩

প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি (বিএনপি) বয়কট করলেও বাংলাদেশের আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অন্তত ৩০টি স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিচ্ছে। বৃহস্পতিবার সে দেশের নির্বাচন কমিশনের তরফে এ কথা জানানো হয়েছে। ভারতের শক্তিশালী পত্রিকা আনন্দবাজার অনলাইন এ বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে প্রতিবেদন’ খালেদার বিএনপি বয়কট করলেও হাসিনা সরকারের তত্ত্বাবধানে ভোটে শামিল বাংলাদেশের ৩০টি দল’ পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো…..

বাংলাদেশের সংবাদপত্র ‘প্রথম আলো’ জানিয়েছে, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে জাতীয় সংসদের মোট ৩০০টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মোট ২,৭৪১ জন প্রার্থী। সেই হিসাবে প্রতি আসনে গড়ে ন’জনের বেশি প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। শাসক দল আওয়ামি লিগ, প্রাক্তন শাসকদল জাতীয় পার্টির পাশাপাশি বিএনপি ভেঙে তৈরি হওয়া ‘তৃণমূল বিএনপি’ রয়েছে এই তালিকায়।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে এখন স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ৪৪। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩৯টি রাজনৈতিক দল অংশ নিয়েছিল। তখন নির্বাচন কমিশনের স্বীকৃত দল ছিল ৩৯টি। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দল বিএনপি ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে, আওয়ামি লিগ নেত্রী তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কোনও সরকারের তত্ত্বাবধানে জাতীয় সংসদের নির্বাচন হলে তারা অংশ নেবে না। ‘নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক’ সরকারের ব্যবস্থাপনায় নির্বাচনের দাবিতে সমমনস্ক দলগুলিকে নিয়ে ধারাবাহিক আন্দোলন কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি। ‘বাম ও গণতান্ত্রিক জোট’-এর তরফেও একই দাবি তোলা হয়েছে।

গত ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজি হাবিবুল আউয়াল ঘোষণা করেছিলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশে জাতীয় সংসদের একাদশতম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সে দেশের সংবিধান অনুযায়ী সংসদের পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষের আগের ৯০ দিনের মধ্যে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন করতে হয়।

চলতি সংসদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। অর্থাৎ এর আগের ৯০ দিনের মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করাতে হত। সেই সময়সীমা মেনেই ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে কমিশন।

আরএম/টাঙ্গন টাইমস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/